ঢাকা , বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪

গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসীরা বড় ভূমিকা রেখেছেন: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমাদের অভিবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। আমরা তাদের কাছে সবসময় কৃতজ্ঞ।

 

সোমবার (১১ নভেম্বর) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য একটি বিশেষ লাউঞ্জ উদ্বোধনের সময় প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

 

 

 

তিনি বলেন, প্রবাসীরা অনেক কষ্ট করে টাকা রোজগার করে বাংলাদেশে পাঠায়। তাদের যে প্রাপ্য ও সম্মান তা দেওয়ার জন্যই আমাদের আজকের এই প্রথম পদক্ষেপ। আমরা বিশ্বাস করি, এই লাউঞ্জ তাদের ভ্রমণকে সহজ করবে।

 

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এই ধরনের প্রবাসী লাউঞ্জ এবারই প্রথম। এ লাউঞ্জে অভিবাসী কর্মীরা বিশ্রাম নিতে পারবে এবং ভর্তুকিযুক্ত খাবার খেতে পারবে।

 

 

অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসীকল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

বাংলাদেশে আইওএম মিশনের ডেপুটি চিফ ফাতিমা নুসরাথ গাজ্জালি বলেন, জাতিসংঘের সংস্থা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের সহায়তা করার জন্য লাউঞ্জটিকে স্পনসর করেছে।

 

তিনি বলেন, এটি প্রধান উপদেষ্টার একটি উদ্যোগ। আমরা এই উদ্যোগকে সমর্থন করতে পেরে আনন্দিত। এ ছাড়া বিমানবন্দরে অভিবাসীদের সাহায্য করার জন্য আইওএম প্রায় ১০০ স্বেচ্ছাসেবককে স্পনসর করছে।

 

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্য ইমেইল

জনপ্রিয় সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানে প্রবাসীরা বড় ভূমিকা রেখেছেন: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ০২:১৯:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমাদের অভিবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। আমরা তাদের কাছে সবসময় কৃতজ্ঞ।

 

সোমবার (১১ নভেম্বর) হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য একটি বিশেষ লাউঞ্জ উদ্বোধনের সময় প্রধান উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

 

 

 

তিনি বলেন, প্রবাসীরা অনেক কষ্ট করে টাকা রোজগার করে বাংলাদেশে পাঠায়। তাদের যে প্রাপ্য ও সম্মান তা দেওয়ার জন্যই আমাদের আজকের এই প্রথম পদক্ষেপ। আমরা বিশ্বাস করি, এই লাউঞ্জ তাদের ভ্রমণকে সহজ করবে।

 

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এই ধরনের প্রবাসী লাউঞ্জ এবারই প্রথম। এ লাউঞ্জে অভিবাসী কর্মীরা বিশ্রাম নিতে পারবে এবং ভর্তুকিযুক্ত খাবার খেতে পারবে।

 

 

অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসীকল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

 

বাংলাদেশে আইওএম মিশনের ডেপুটি চিফ ফাতিমা নুসরাথ গাজ্জালি বলেন, জাতিসংঘের সংস্থা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের সহায়তা করার জন্য লাউঞ্জটিকে স্পনসর করেছে।

 

তিনি বলেন, এটি প্রধান উপদেষ্টার একটি উদ্যোগ। আমরা এই উদ্যোগকে সমর্থন করতে পেরে আনন্দিত। এ ছাড়া বিমানবন্দরে অভিবাসীদের সাহায্য করার জন্য আইওএম প্রায় ১০০ স্বেচ্ছাসেবককে স্পনসর করছে।