বাংলাদেশ তাঁতী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৪৩তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সন্ধায় বঙ্গবন্ধু এভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় মিলনায়তনে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় সভায় তাঁতী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মো. শওকত আলীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বাবু খগেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথের সঞ্চালনায়, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও সাবেক এমপি ড. আবদুস সোবহান গোলাপ।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রী বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, তাঁতী লীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ডা. এম আলমগীর চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা তাঁতী লীগের সভাপতি মো দিদারুল আলম দিদারসহ কেন্দ্রীয় ও বিভিন্ন জেলা থেকে আগত নেতৃবৃন্দ।
এ সময় সভায় বক্তারা বলেন, ‘সেদিন আকাশে মেঘ ছিল সারা বাংলার মানুষের সাথে কেদেঁছিল আকাশ বাতাস। সেই ঐতিহাসিক শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করছি আমরা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নির্মমভাবে নিহত হন। এসময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা প্রবাসে থাকায় ঘাতকদের হাত থেকে তারা রেহাই পান।’
পরবর্তীতে ১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের জাতীয় কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাঁকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানানোর জন্য উপস্থিত প্রায় ১৫ লাখ মানুষের হৃদয় ছোঁয়া ভালবাসার জবাবে তিনি বলেছিলেন, বাংলার মানুষের পাশে থেকে মুক্তির সংগ্রামে অংশ নেয়ার জন্য তিনি দেশে এসেছেন। আজ সেই শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্ববাসীর কাছে মাথা উচু করার মতো স্থান পৌঁছে দিয়েছেন।
এ সময় বক্তারা, ‘শেখ হাসিনার সু-স্বাস্থ্যে ও দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া প্রার্থনা করেন।’