ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় অলিম্পিকে লড়লেন মিশরীয় নারী

টানা তৃতীয় অলিম্পিকে খেলতে নেমেছেন মিশরীয় ফেন্সার নাদা হাফেজ। তবে আগের দুই আসরের চেয়ে এবারের আসরটি আলাদা তার কাছে।

 

কেননা অনাগত সন্তানকে সঙ্গে নিয়েই লড়াই করেছেন তিনি। যদিও খুব বেশিদূর এগোতে পারেননি।

 

 

 

প্রথম ম্যাচ জিতলেও শেষ ১৬ রাউন্ডে হেরে বাদ পড়েন ফেন্সিংয়ে মেয়েদের ব্যক্তিগত স্যাবার প্রতিযোগিতা থেকে।

 

 

এরপর ইনস্টাগ্রামে নাদা হাফেজ জানান, সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় অলিম্পিকে লড়েছেন তিনি।

 

প্রথম ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের এলিজাবেথ তার্তাকোভস্কির বিপক্ষে জয় তুলে নেন ১৫-১৩ ব্যবধানে। কিন্তু শেষ ষোলো রাউন্ডে আর পেরে ওঠেননি দক্ষিণ কোরিয়ার জেন হা ইয়াংয়ের বিপক্ষে। হেরে যান ১৫-৭ ব্যবধানে।

 

 

লড়াই শেষে আবেগাপ্লুত হয়ে নাদা। এরপর ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেন, ‘মঞ্চে দুজন খেলোয়াড়কে দেখতে পান আপনারা, কিন্তু আসলে ছিল তিনজন। আমি, আমার প্রতিন্দ্বন্দ্বী ও এখনো পৃথিবীর মুখ না দেখা আমার ছোট্ট শিশুটি। শারীরিক ও মানসিকভাবে যত চ্যালেঞ্জই হোক, সেটা আমি ও আমার বাচ্চা সমানভাবে ভাগ করে নিয়েছি। ‘

 

 

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

অন্য ইমেইল

অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় অলিম্পিকে লড়লেন মিশরীয় নারী

প্রকাশিত : ০১:১৪:০৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪

টানা তৃতীয় অলিম্পিকে খেলতে নেমেছেন মিশরীয় ফেন্সার নাদা হাফেজ। তবে আগের দুই আসরের চেয়ে এবারের আসরটি আলাদা তার কাছে।

 

কেননা অনাগত সন্তানকে সঙ্গে নিয়েই লড়াই করেছেন তিনি। যদিও খুব বেশিদূর এগোতে পারেননি।

 

 

 

প্রথম ম্যাচ জিতলেও শেষ ১৬ রাউন্ডে হেরে বাদ পড়েন ফেন্সিংয়ে মেয়েদের ব্যক্তিগত স্যাবার প্রতিযোগিতা থেকে।

 

 

এরপর ইনস্টাগ্রামে নাদা হাফেজ জানান, সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় অলিম্পিকে লড়েছেন তিনি।

 

প্রথম ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের এলিজাবেথ তার্তাকোভস্কির বিপক্ষে জয় তুলে নেন ১৫-১৩ ব্যবধানে। কিন্তু শেষ ষোলো রাউন্ডে আর পেরে ওঠেননি দক্ষিণ কোরিয়ার জেন হা ইয়াংয়ের বিপক্ষে। হেরে যান ১৫-৭ ব্যবধানে।

 

 

লড়াই শেষে আবেগাপ্লুত হয়ে নাদা। এরপর ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেন, ‘মঞ্চে দুজন খেলোয়াড়কে দেখতে পান আপনারা, কিন্তু আসলে ছিল তিনজন। আমি, আমার প্রতিন্দ্বন্দ্বী ও এখনো পৃথিবীর মুখ না দেখা আমার ছোট্ট শিশুটি। শারীরিক ও মানসিকভাবে যত চ্যালেঞ্জই হোক, সেটা আমি ও আমার বাচ্চা সমানভাবে ভাগ করে নিয়েছি। ‘